কাসল হিমাচল প্রদেশের কুল্লু ডিস্ট্রিক্ট এর একটি গ্রাম। পাবর্তী নদীর তীরেই অবস্তিত কাসল।এই কাসলকে মিনি ইসরাইল ও বলা হয়। আমরা অনেকেই হিমাচলের শিমলা, মানালী খুব ভাল ভাবেই চিনি-জানি। নতুন করে অনেকেই চিনতে শুরু করেছেন স্পিতি ভ্যালি কে। হিমাচল ভ্রমন পিপাসুদের জন্য বাজেট ট্রাভেলিং এর আখরা বলা যায়। ইসরাইলি ও অনেক ফরেইনাররা কাসলকে তাদের ২য় হোম প্লেস হিসাবে বেছে নিয়েছেন, যেখানে তারা বছরের ৬ মাস চিল করার জন্য থাকেন। আপনার নেক্সট ট্রাভেলিং লিষ্ট এ কাসল কে রাখতে পারেন।

কিভাবে যাবেন ?
দিল্লী থেকে সরাসরি বাস পাবেন ভুন্তার এর ভুন্তার থেকে বাসে করে কাসল। বা যারা #সিমলা হয়ে মানালী প্লান করে রেখেছেন তারা যদি যেতে চান তাহলে সিমলা টু ভুন্তার হয়ে কাসল, তারপর ১-২ দিন কাসল ঘুরে মানালি। চন্ডিগর থেকে ও ভলবো তে করে ভুন্তার যাওয়া যায়। দিল্লী কাশ্মীরি গেট থেকে কাসল মানিকারান এর বাস ছাড়ে ৬ টায়, বা মানালির বাসে উঠে ও আপনি কাসল যেতে পারেন সেক্ষেত্রে কুল্লুর আগে ভুন্তার নেমে যাবেন, ভুন্তার টু কাসল বাস পাবেন।
ভাড়া
দিল্লী -ভুন্তার টিকেট ৮০০থেকে শুরু Volbo আর Non ac ৫৩৫ রুপি, সিমলা টু ভুন্তার ভাড়া ৩০০-৪০০ রুপি সেম চন্ডিগর থেকে ৩০০-৪০০ রুপি ভুন্তার।
ভুন্তার টু কাসল ৫০ রুপি।
হোটেল ৫০০- ১৫০০ রুপি বা ৪০০-৬০০ রুপি তে ও রুম পাবেন, সময় এর উপর নির্ভর করে। হোস্টেল থাকতে চাইলে ২৭০-৩০০ রুপি জন প্রতি খরচ হবে।
খাওয়া দাওয়া-১০০-২৫০ রুপি র মদ্ধে ভাল খাবার খেতে পারবেন।
কাসলে ট্রেকিং ও ক্যাম্পিং করতে পারবেন ( খিরগাংগা ট্রেক ও মালানা ট্রেক)। ভ্রমন হোক সুখময়,আনন্দময়।
বি:দ্র:
পরিবর্তনটা শুরু হোক আমাদের নিজেদের থেকে, আমাদের ঘর থেকে। আমাদের ঘরকে আমরা ঠিক যেভাবে গুছিয়ে রাখি – আমরা চাইলে আমাদের পাড়া, মহল্লা, দেশ তথা পুরো পৃথিবীকে গুছিয়ে রাখতে পারি। শুধু প্রয়োজন সচেতনতা। ময়লা আবর্জনা যেভানে সেখানে না ফেলে, নির্দিষ্ট স্থানে ফেলবো। অপচনশীল যেকোন আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ/প্যাকেট, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক , প্লাস্টিক বোতল এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলবো অথবা নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করবো। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এটাকে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্বও আমাদের। ভ্রমনে গিয়ে পরিবেশের যেন কোন ক্ষতি না হয় সেই দিক খেয়াল রাখা আমাদের প্রত্যেকেরই দায়িত্ব। নিজেরা নিজেদের জায়গা থেকে পরিবেশ রক্ষার কাজ করলে, প্রথিবী আরো সুন্দর ও সবুজে পরিপুর্ন হয়ে উঠবে।
বি:দ্র:
পরিবর্তনটা শুরু হোক আমাদের নিজেদের থেকে, আমাদের ঘর থেকে। আমাদের ঘরকে আমরা ঠিক যেভাবে গুছিয়ে রাখি – আমরা চাইলে আমাদের পাড়া, মহল্লা, দেশ তথা পুরো পৃথিবীকে গুছিয়ে রাখতে পারি। শুধু প্রয়োজন সচেতনতা। ময়লা আবর্জনা যেভানে সেখানে না ফেলে, নির্দিষ্ট স্থানে ফেলবো। অপচনশীল যেকোন আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ/প্যাকেট, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক , প্লাস্টিক বোতল এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলবো অথবা নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করবো। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এটাকে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্বও আমাদের। ভ্রমনে গিয়ে পরিবেশের যেন কোন ক্ষতি না হয় সেই দিক খেয়াল রাখা আমাদের প্রত্যেকেরই দায়িত্ব। নিজেরা নিজেদের জায়গা থেকে পরিবেশ রক্ষার কাজ করলে, প্রথিবী আরো সুন্দর ও সবুজে পরিপূর্ণ হয়ে উঠবে।