স্বপ্নকে অন্তরের গভীর থেকে দেখতে হবে।দৌড়াতে হবে স্বপ্নের পেছনে। মেহনত করতে হবে তা পূরণের প্রত্যাশায়।পড়তে আপনাকে হবেই!!! হয়তো বই, নয়তো পিছিয়ে।পৃথিবী হচ্ছে সর্বশ্রেষ্ঠ বই, যাতে কি না, আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর মিলবে। আর এই পৃথিবীর চমৎকার সব উত্তর মিলতে পারে ভ্রমণের মাধ্যমে।কারণ আমরা আমাদের নিজেদের সামাজিক জিবনে যা কিছুই শিখি তা যথেষ্ট নয়। জানার কোন শেষ নেই। পরিবেশ আমাদের ক্রমান্বয়ে অনেক কিছু শেখায়, যা আমাদের কল্পনারও উর্ধ্বে।

ভ্রমণ আমাদের শেখায় নমনীয়তা, পরিবর্তন করে আমাদের চিন্তাশক্তিকে, প্রতিক্ষনে আমার নতুন নতুন অনুভব নিয়ে বাঁচতে শেখায়, সুন্দর ব্যবহার করতে শেখায়,নিজেকে করে তোলে অনন্য। এই সুন্দর ধরণীতে কত চমৎকার পরিবেশ আমাদের জন্য অপেক্ষা করে, তা আমাদের ভাবনার বাইরে। জ্ঞান ভান্ডারের এক সুবিশাল স্তর ভ্রমণ। জিবনে যা কিছুই অর্জন করুন না কেন, নিজের ভেতরের তারুণ্যতাকে সর্বদাই জাগ্রত রাখতে হবে। কারণ আমাদের মনের বয়স বুড়ো হয় না। ভালোলাগার মতন করে সবকিছুকেই ভালোবাসা যায়, নিজের আত্নশক্তিতে, মনের শক্তিতে।ভ্রমণ করুণভিন্ন ভিন্ন জ্ঞান আহোরণ করুণনিজেকে সর্বদা আত্নবিশ্বাসের জায়গায় শক্তিশালী করুনসর্বদা হাসি খুসি থাকুন….
বি:দ্র:
পরিবর্তনটা শুরু হোক আমাদের নিজেদের থেকে, আমাদের ঘর থেকে। আমাদের ঘরকে আমরা ঠিক যেভাবে গুছিয়ে রাখি – আমরা চাইলে আমাদের পাড়া, মহল্লা, দেশ তথা পুরো পৃথিবীকে গুছিয়ে রাখতে পারি। শুধু প্রয়োজন সচেতনতা। ময়লা আবর্জনা যেভানে সেখানে না ফেলে, নির্দিষ্ট স্থানে ফেলবো। অপচনশীল যেকোন আবর্জনা যেমন পলিব্যাগ/প্যাকেট, বিভিন্ন রকম প্লাস্টিক , প্লাস্টিক বোতল এবং ধাতব দ্রব্য ইত্যাদি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলবো অথবা নিজেদের সাথে নিয়ে এসে উপযুক্তভাবে ধ্বংস করবো। এই পৃথিবীটা আমাদের অতএব, এটাকে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্বও আমাদের। ভ্রমনে গিয়ে পরিবেশের যেন কোন ক্ষতি না হয় সেই দিক খেয়াল রাখা আমাদের প্রত্যেকেরই দায়িত্ব। নিজেরা নিজেদের জায়গা থেকে পরিবেশ রক্ষার কাজ করলে, প্রথিবী আরো সুন্দর ও সবুজে পরিপূর্ণ হয়ে উঠবে।